কলেজে ভর্তির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ভর্তির ফি, কারণ এখানে ছাত্রছাত্রীদের বিপুল পরিমাণ অর্থ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দিতে হয়।
তাই এসব বিষয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আগে থেকে জানানো হলে এবং শিক্ষার্থীরা অগ্রিম টাকা ম্যানেজ করলে
রাখলে ভর্তির সময় কোনো সমস্যা নেই। আজ আমরা শিক্ষার্থীদের একাদশে ভর্তির বিষয়ে জানাবো
চূড়ান্ত ভর্তির দিন শিক্ষার্থীদের কত টাকা দিতে হবে এবং এখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নির্দিষ্ট করা আছে
টাকার পরিমাণ উল্লেখ করেছেন। ঠিক কত টাকা এতে যোগ করতে হবে এবং জেলা-উপজেলা
ডিভিশন ও ঢাকার ক্ষেত্রে কত টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
দাপ্তরিক কলেজের ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণে ৫০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাপ্তরিক ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকা ছাড়া কলেজের ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে 3000 টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সরানো জেলার সব কলেজে বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনের জন্য 2000 নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাপ্তরিক উপজেলা পর্যায়ে বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণে কলেজের জন্য ১৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যক্তিগত ঢাকা মেট্রো এলাকার কলেজের ক্ষেত্রে বাংলা সংস্করণের জন্য 7500 টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণের জন্য 8500 টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যক্তিগত কলেজের ক্ষেত্রে ঢাকা ব্যতীত অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য বাংলা সংস্করণে 5000 টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণে 6000 টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বে অফিসিয়াল কলেজের ক্ষেত্রে জেলার সব কলেজের জন্য বাংলা ভার্সনে ৩ হাজার ও ইংরেজি ভার্সনে ৪ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ব্যক্তিগত কলেজের ক্ষেত্রে উপজেলা পর্যায়ের সব কলেজের জন্য বাংলা সংস্করণের জন্য ২৫০০ টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণের জন্য ৩০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপরে উল্লিখিত খরচ সরকার থেকে নির্ধারিত হলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
আরও খরচ যোগ করে, তবে শিক্ষার্থীদের K-তে কমপক্ষে 2 থেকে 3 হাজার টাকা যোগ করা যেতে পারে,
তাই একটু বেশি টাকা যোগ করে ভর্তি ফি নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও নোটিশে বলা হয়েছে দরিদ্র মেধাবী ও বিশেষ
দরিদ্র শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যথাসম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে,
তাছাড়া কলেজে ভর্তি সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য বিশেষ করে সব প্রতিষ্ঠানের জন্য মাসিক ফি
ভর্তি ফি এবং সমস্ত খরচ প্রতিটি কলেজের নোটিশ বোর্ড এবং ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হবে।