কষ্ট আমি নিলাম সুখ তোমাকে দিলাম: মৌসুমী

চিত্রনায়িকা মৌসুমীকে হয়রানির অভিযোগে চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে চড় মেরেছেন চিত্রনায়ক ওমর সানী। গত এক সপ্তাহে মিডিয়ায় সেই ঘটনা নিয়ে আলোচনার শেষ ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই বিষয়টি নিয়ে এখন চুপ তিন তারকাই।

তবে ওই ঘটনাকে ঘিরে ওমর সানী-মৌসুমীর সম্পর্কে ভাঙনের সুর বেজেছে এমন খবরও ছড়িয়ে পড়েছিল চারদিকে। এই সংসার ভাঙন ধরানোর নেপথ্যে চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে দায়ী করেন ওমর সানী। এরপর জায়েদের পক্ষ নিয়ে মৌসুমীর পাল্টা বক্তব্যে সেই গুঞ্জন আরও জোরাল হয়।

এরপর গণমাধ্যমে মুখ খুলেন সানি-মৌসুমীর পুত্র ফারদিন। তিনি দাবি করেন, তার বাবার অভিযোগ সত্য। জায়েদ খান তার মাকে হয়রানি করেন। শুধু তাই নয়, তাদের ব্যবসার মধ্যেও ঝামেলা করেন জায়েদ খান। তবে এসব বিতর্ক ও আলোচনা ভুলে আবারও এক হলেন সানি-মৌসুমী। জায়েদ ইস্যুতে তাদের ২৭ বছরের সংসার ভাঙার যে গুঞ্জন উঠেছিল তা এখানেই সমাপ্তি ঘটছে।

তবে এই দূরত্ব ঘুচাতে মনে হয় মানসিকভাবে এখনও বেশ বেগ পেতে হচ্ছে মৌসুমীর। এমনটাই অনুমান করা যায় অভিনেত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট দেখে। শুক্রবার রাতে ইনস্টাগ্রামে এলো চুলের একটি ছবি পোস্ট করেন মৌসুমী। ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘বৃষ্টিতে ভিজে গেলাম, বৃষ্টিও বলে লিলি ফ্লাওয়ারস তোমার জন্য। ভিজে ভিজে কিছু কথা মনে হলো, কোনো একসময় বলব যদি বেঁচে থাকি ইনশাআল্লাহ। খুব ট্রাই (চেষ্টা) করছি শক্ত থাকতে, অভিমানী মন বড় দুর্বল। নিজের দুর্বলতা অন্য কারো ওপর চাপিয়ে কেউ ভালো থাকতে পারে না। কষ্ট আমি নিলাম সুখ তোমাকে দিলাম।’
বৃহস্পতিবার রাতে মৌসুমী তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আরও একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। মৌসুমী তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘কঠিন বাস্তবতা অতিক্রম মানে হচ্ছে স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেওয়া।’ স্ট্যাটাসটি পড়ে সবার ধারণা হতেই পারে যে মৌসুমী কঠিন একটা সময় অতিক্রম করছেন। তবে ‘স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেওয়া’ বিষয়টা কি, সেটা এখনও রহস্য রয়ে আছে।

এর আগে গত ১০ জুন রাতে অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়েতে অভিনেতা জায়েদ খানকে চড় মারেন বলে দাবি করেন ওমর সানি। তবে ওমর সানীর এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেন স্ত্রী মৌসুমী। মৌসুমী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন জায়েদ খান তাকে ডিস্টার্ব তো নয়ই, উল্টো সম্মান করেন। আর তিনিও জায়েদকে স্নেহ করেন। কিন্তু মৌসুমীর এই বক্তব্যকে কার্যত নাকচ করে দিয়ে ওমর সানী ফেসবুক লাইভে এসে তার বক্তব্যে অটল থাকার কথা জানান। অর্থাৎ জায়েদ যে মৌসুমীকে ডিস্টার্ব করেন সে কথাতেই অটল থাকেন। একই সঙ্গে এ-ও বলেন যে তার ছেলের কাছে ব্যাপক প্রমাণ রয়েছে জায়েদের ডিস্টার্ব করার বিষয়ে।

হাসছেন মৌসুমী, উৎফুল্ল ছেলে-পরিবার: ভিডিও শেয়ার করলেন সানী

চিত্রনায়িকা মৌসুমীকে হয়রানি করেন জায়েদ খান, এমন অভিযোগে জায়েদকে চড় মারেন নায়িকার স্বামী ওমর সানী। এই ঘটনাকে ঘিরে কয়েকদিন ধরে বেশ উত্তাল সিনেমাপাড়া। গত ১৩ জুন সানির অভিযোগের বিপক্ষে গিয়ে মৌসুমী সংবাদমাধ্যমে অডিও বার্তা দেন। সেখানে ওমর সানির সব অভিযোগ অস্বীকার করে জায়েদের পক্ষে কথা বলেন চিত্রনায়িকা মৌসুমী।

এরপর গণমাধ্যমে মুখ খুলেন সানি-মৌসুমীর পুত্র ফারদিন। তিনি দাবি করেন, তার বাবার অভিযোগ সত্য। জায়েদ খান তার মাকে হয়রানি করেন। শুধু তাই নয়, তাদের ব্যবসার মধ্যেও ঝামেলা করেন জায়েদ খান। তবে এসব বিতর্ক ও আলোচনা ভুলে আবারও এক হলেন সানি-মৌসুমী। জায়েদ ইস্যুতে তাদের ২৭ বছরের সংসার ভাঙার যে গুঞ্জন উঠেছিল তা এখানেই সমাপ্তি ঘটছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ওমর সানি তার ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে এক টেবিলে মুখোমুখি বসে খাবার খেতে দেখা যায় সানি-মৌসুমীকে। ছবির ক্যাপশনে সানি লেখেন, ‘সবাই ভালো থাকবেন, দোয়া করবেন আমাদের জন্য।’

এরপর শুক্রবার আরও একটি ভিডিও শেয়ার করেন এই চিত্রনায়ক। যেখানে স্ত্রী মৌসুমীকে খুব হাস্যজ্জল দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিত দেখা যায়, তার পরিবারের আরও সদস্যদেরকেও। সকলেই ছিলেন বেশ উৎফুল্ল।

ওই ভিডিওটি ধারণ করে ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন কণ্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী। তিনি মৌসুমী-ওমর সানীর পরিবারের জন্য দোয়া চেয়েছেন সকলের কাছে। ফেসবুকে ভিডিওটির সঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘জীবন সিনেমার পর্দা নয়, যা তিন ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায়। জীবন যদি গল্পনির্ভর সিনেমা হতো তবে এমনভাবে সাজিয়ে নেয়া যেতো যে, আমরা কেউ মানুষ নই-মহামানব হয়ে যেতাম । এই সোনালী পর্দার মানুষগুলো রক্তে মাংসে গড়া, আপনার আমার মতো তাদেরও ব্যাক্তিজীবন রাগ, অভিমান আছে। কেউ ভুলের উর্ধে নয়। ’

মুন্নী বলেন, ‘অথচ সেই ছোট ভুলগুলোকে এতো বড় ভুলে রুপান্তরিত করা অন্যায় । মৌসুমী-ওমর সানী বা তাঁর পরিবারের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়ের আঁচ হয়তো আন্দাজ করা মুশকিল। তবে বিশ্বাস করুন আপনাদের ভালোবাসার মৌসুমী ওমরসানী ভালো থাকতে চায় – আপনাদের ভালোবাসে- আপনাদের অনুভুতি জাগানো এ মানুষগুলো আপনাদের ভালোবাসার জায়গায় বাঁচতে চায়।’ কণ্ঠশিল্পী আরো বলেন, ‘ওরা ভালো আছে – ভালো থাকতে চায় – এভাবেই হাসতে চায়। আপনারা শুধু ওদের এবং ওদের পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।’

রাজ ডাকলে সন্তানের নড়াচড়া টের পাই: পরীমনি

মা হতে চলেছেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমনি। নিজের মাতৃত্বকালীন এই সময়টা বেশ উপভোগ করছেন এই নায়িকা। স্বামীকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন, আনন্দ করছেন। সম্প্রতি এক ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পরী জানালেন, ‘সারাক্ষণ রাজ যত্ন নিচ্ছে আমার। পছন্দের নানা ধরনের ডিশ নিয়মিতই রান্না করে খাওয়াচ্ছে। রাজ বাসায় থাকলে কিছুক্ষণ পর পরই আমার পেটে হাত দিয়ে ‘বাবা’,‘বাবা ’ বলে ডাকে। আমার সন্তান হয়তো বুঝতে পারে। কারণ রাজ ডাকলেই পেটের মধ্যে নড়াচড়া টের পাই। অনাগত সন্তানের কথা মনে করে মাঝে মাঝেই আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। এ যেন এক ভীষণ সুখের সময় পার করছি আমরা দুজনে।’

স্বামীর এত যত্ন-ভালোবাসায় পরীর আক্ষেপ, রাজের সঙ্গে কেন ছোটবেলায় দেখা হলো না তার! রাজের বিষয়ে পরী বললেন, ‘ছোটবেলায় দেখা হলে আরও বেশি করে পেতাম মানুষটাকে। ভালোবাসার জন্য এই এক জীবন কখনও কখনও যথেষ্ট মনে হয় না। মন আরও চায়। আমার আর রাজের প্রেম জমে গেছে।’

পরীমনির ফেসবুক পেজ কিংবা অ্যাকাউন্টে সব খানে নিজের অনাগত সন্তান আর রাজকে নিয়ে চর্চা। রাজকে উদ্দেশ্য করে তার ভালোবাসার বন্দনা থাকে প্রায় সব পোস্টেই। এ নিয়ে নায়িকা বলেন, ‘রাজের প্রতি আমার আবেগ একদম খাঁটি’।

ব্যক্তিগত জীবনের সব আবেগের কথাই ফেসবুকে ফুটিয়ে তোলেন পরীমনি। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরটাও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করতে গিয়ে আবেগী হয়ে পড়েন এ নায়িকা। মা হতে চলার খবর শুনে ওই মুহূর্তের অনুভূতির কথা জানিয়ে পরীমনি বলেন, ‘তখন মনে হচ্ছিল আমার দুটো ডানা গজিয়েছে। আমি সত্যি সত্যি পরী হয়ে গেছি। আমি উড়ে যাচ্ছি সাদা মেঘের পালের সঙ্গে। পৃথিবীটাকে এক টুকরো স্বর্গ মনে হচ্ছিল তখন!’

কৃষ্ণাঙ্গ মডেলের সঙ্গে শ্রাবন্তীর ছবিতে কুরুচিকর মন্তব্য


টলিউডের জনপ্রিয় নায়িকা শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। যাকে ঘিরে ভক্তদের আগ্রহেরও কমতি নেই। বিভিন্ন সময়ই বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনায় থাকেন এই নায়িকা। সেটা হতে পারে কখনো ব্যক্তিজীবনকে ঘিরে আবারও বা কখনো নিজের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারকে ঘিরে।

সম্প্রতি একটি নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন শ্রাবন্তী। যেখানে তার সঙ্গে আছেন এক কৃষ্ণাঙ্গ মডেলও। যার নাম ইদ্রিস ভার্গো। ওই মডেলই শ্রাবন্তীর সঙ্গে ছবি শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে। সঙ্গে লিখেছেন, ‘আমার প্রথম বলিউড প্রোজেক্ট, সুন্দরী অভিনেত্রী শ্রাবন্তীর সঙ্গে।’

যেখানে একদিনেই রিয়েক্ট পড়েছে প্রায় ২৯ হাজারের বেশি। সেইসঙ্গে মন্তব্যও জমা পড়েছে অনেক। তবে অধিকাংশ মন্তব্যই অশ্লীল। যেখানে নেটিজেনরা বিভিন্ন যৌন ইঙ্গিত করেছে। তবে কেউ কেউ আবার ইদ্রিসের ক্যাপশন শুধরে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। তাদের দাবি, এটা বলিউড প্রজেক্ট নয়, টলিউড প্রজেক্ট হবে।

নতুন এই সিনেমার শুটিং চলছে লন্ডনে। সেখান থেকে শ্রাবন্তী নিজেও ছবি শেয়ার করছেন। যদিও খোলাসা করেননি কিছুই। তবে ইদ্রিস ভার্গোর পোস্টের পর বিষয়টি চর্চায় উঠে এসেছে।

জানা গেছে, ইদ্রিস ভার্গো একজন পেশাদার বক্সার। এর পাশাপাশি তিনি মডেলিং, অভিনয় করেন। তিনি ও শ্রাবন্তী ছাড়াও এই সিনেমায় অভিনয় করছেন ক্রুশল আহুজা ও দিতিপ্রিয়া রায় প্রমুখ। সিনেমাটি প্রযোজনা করছে এসকে মুভিজ। শ্রাবন্তীকে সম্প্রতি বড় পর্দায় দেখা গেছে ‘ভয় পেও না’ সিনেমায়। যেখানে তিনি জুটি বেঁধেছেন ওম সাহানির সঙ্গে। সিনেমাটি খুব একটা সাড়া পায়নি।

জনি ডেপকে এখনও ভালোবাসেন অ্যাম্বার হার্ড

হলিউড তারকা জনি ডেপ ও অ্যাম্বার হার্ডের সংসার ভেঙেছে অনেক আগেই। তবে তাদের সম্পর্কের শেষটা ঘটেছে তিক্ত ভাবেই। বিচ্ছেদের জটিলতা গড়িয়েছিল আদালত পর্যন্ত। যেখানে অ্যাম্বার হার্ডের বিরুদ্ধে মানহানি মামলায় জয় পেয়েছেন ডেপ। মামলায় পরাজয়ের কারণে জনি ডেপকে ১৫ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩৪ কোটি টাকারও বেশি) ক্ষতিপূরণ দিতে হবে হার্ডকে।

সংসার ভাঙন ও মামলাতেও পরাজয়ের পরও প্রাক্তন স্বামী জনি ডেপকে এখনো ভালোবাসেন বলে জানিয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড। মানহানি মামলায় পরাজয়ের পর প্রথমবারের মতো এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।

সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, “দ্য টুডে শো”-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অ্যাম্বার বলেন, ‘আমি আমার মনপ্রাণ উজাড় করেই তাকে ভালোবাসি। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি এই ভাঙা সম্পর্কটাকে জোড়া লাগাতে। কিন্তু পারিনি। জনির প্রতি আমার কোনো খারাপ অনুভূতি নেই।’

যদিও মামলায় হেরে যাওয়ার পর অ্যাম্বার দাবি করেন, টাকা দিয়ে পোষা সাক্ষীর কারণেই জনি ডেপ জিতেছেন। এমনকি বিচারকদের পক্ষপাতিত্বের কারণে ন্যায়বিচার পাননি বলেও দাবি তার।

উল্লেখ্য, হলিউড তারকা জনি ডেপ ও অ্যাম্বার হার্ড ২০১৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেও ২০১৬ সালে জনি ডেপের বিরুদ্ধে শারীরিক ও যৌন হেনস্তার অভিযোগ এনে আদালতে ডিভোর্সের আবেদন করেন অ্যাম্বার হার্ড। স্ত্রীর সেই অভিযোগ অস্বীকার করলেও ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করে বিচ্ছেদের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন জনি ডেপ।

সেই সময়ে আদালতের কাছে দুইজন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, ভবিষ্যতে তাদের দাম্পত্য জীবন নিয়ে জনসম্মুখে আর কোনো ধরনের আলোচনা করবেন না তারা। কিন্তু ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্টের কাছে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন স্বামী জনি ডেপের বিরুদ্ধে আবারও শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ করেন অ্যাম্বার। এ কারণেই পরবর্তীতে ব্যক্তিগত আইনজীবীর সহায়তায় মানহানির মামলা করেছিলেন জনি ডেপ। অ্যাম্বারের বিরুদ্ধে ৫০ মিলিয়ন ডলারের মানহানির মামলা করেন জনি ডেপ। ওই মামলার পর ১০০ মিলিয়ন ডলারের পাল্টা মামলা করেন অ্যাম্বার।

About admin

Check Also

নায়িকা শাবানার সন্তানেরা কে কী পেশায় আছেন না জানলে জেনে নিন ! সত্যি বিশ্বাস করা যায় না!

শাবানার সন্তানরা কে কি করছেন: সন্তানদের ভবিষতের কথা চিন্তা করে চলচ্চিত্রের ৩৬ বছরের সোনালী ক্যারিয়ার …