কুখ্যাত লেখক ও ইসলাম বিরধী লেখক বিয়ে করার জন্য পাত্র খুজছেন তসলিমা নাসরিন, এক টুইট বার্তায় তিনি জানিয়েছেন যে আর সিংগেল থাকা সম্ভব নয়, এখন একটা লাইফ পার্টনার প্রয়োজন।
তার সেই টুইট বার্তায় অনেকে কমেন্ট করে তাকে বিয়ে করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আন্যরা যা পড়েছেন:
এবার নিজেকে নবী দাবি করল তাসলিমা নাসরিন ; নাউজুবিল্লা
আমার জন্ম রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে, উনিরও জন্ম একই দিনে, তাহলে উনিরে নবী মানো, আমারে মানো না কেন? তাসলিমা
নির্বাসিত বাংলাদেশি আ’লোচিত-সমালোচিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন এখন ভা’রতে বসবাস করছেন। বুধবার (১১ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তসলিমা নাসরিন। তসলিমা নাসরিনের স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধ’রা হল-
আমার জ’ন্ম আরবি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে। উনিরও জ’ন্ম একই দিনে। উনি পেগানদের মার খেয়ে হিজরত করেছেন, আমিও মোল্লাদের মার খেয়ে হিজরত করেছি। উনিও নতুন কথা বলেছেন, দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। আমিও নতুন কথা বলেছি, দিক নির্দেশনা দিয়েছি।
উনিরে নবী মানো, আমারে মানো না কেন? উনির সৈন্য সামন্ত ছিল, আমার নাই বলে? উনির তলোয়ার ছিল, আমার নাই বলে? নাকি আমি ডানাওয়ালা ঘোড়ায় চড়ে সাত আসমান ঘুরে আসতে পারি না বলে?
আমি কবরের আযাব চাই। জাহান্নামের আ’গুনে বসে হাসতে চাই পুষ্পের হাসি, সে আ’গুনে অনন্তকাল জ্ব’লতে চাই, ঝ’লসে যেতে চাই, পুড়তে চাই। আমি যা খুশি বলতে চাই তোদের রূপকথা নিয়ে। এতে তোদের অসুবিধে কেন হয়? তোরা বেহেস্তে যা না, কে বা’ধা দিচ্ছে? বেহেস্তে গিয়ে যত স্ফূর্তি আছে কর।
আমরা যারা ইহকালে বিশ্বাস করি, পরকালে করি না, তাদের শান্তিতে থাকতে দে। তোরা পরকাল নিয়ে সু’খে থাক। তবে অনুগ্রহ করে ইহুদি নাসারাদের বানানো ফোন কম্পিউটার ক্যামেরা এসি টেলিভিশন ইত্যাদি, মোদ্দা কথা ওদের টেকনোলজি নিয়ে মাতামাতি বন্ধ কর। যাদের ঘৃণা করিস,
কু’পিয়ে যাদের মুণ্ডু আলাদা করিস ধড় থেকে, তাদের ছাড়া তোদের এক মুহূর্তও চলে না কেন? লজ্জা হয় না? জানি তোদের লজ্জা নেই। ব’র্বরদের লজ্জা বলতে কিছু থাকে না। তোরা লি’ঙ্গপালগুলো একবিংশ শতাব্দির লজ্জা। তোরা লি’ঙ্গপালগুলো একেকটা দূরদৃষ্টিহীন স’রকারি হেফাজতে দৈত্যের মতো বাড়ছিস।
যেদিন নিজেদের ঘৃণা করতে শিখবি, সেদিনই মানুষ হবি।