ডিজিটাল বাংলাদেশে স’বকিছুই যেন ডি’জিটালের হাওয়া। ডিজিটাল হওয়ায় ভা’লোর পাশাপাশি আ’ছে খা’রাপ। এরই অংশ হিসাবে বর্তমা’নে রা’জধানীতে অবাধে চলছে ফোনে যৌ’’ন’তা। আর ঢাকার তরুণীরা এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টার চুক্তিতে এই ফোন ক’রতে বি’জ্ঞাপনের জ’ন্য ব্যবহার করছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, পাশাপাশি আ’ছে ফেস’বুকেরও ব্যবহার।
ফলশ্রুতিতে ফোন সে’ক্স বাণিজ্য মহা’নগরীতে এখন জমজমাট ব্য’বসা। তবে ফোনে গো’পন কাজ করার জ’ন্য আ’পনাকে ঘন্টা প্র’তি গু’নতে হবে টাকা।
আর এই জ’ন্য আ’পনাকে অগ্রিম বিকাশ বা ফেলিক্সিলোড ক’রতে হবে নির্ধা’রিতফোন নম্বরে। নচেৎ সাড়া দেয়া হয় না। এ সং’ক্রা’’ন্ত অনেক ওয়েব সাইটে বি’জ্ঞাপনও প্র’চার করা হচ্ছে।
ওই স’ব বি’জ্ঞাপনে ব’লে দেয়া হচ্ছে, বিকাশ বা ফেক্সিলোড মাধ্যম ছাড়া টাকা না পাঠিয়ে দয়া করে কেউ বি’র’ক্ত করবেন না। মিস ক’ল দেবেন না। এ’কাধিক সূত্রে খোঁ’জ নিয়ে জা’না গেছে,
স্কুল-ক’লেজে’র উঠতি তরুণরা এস’ব শা’রীরিক স’স্প’র্কে জ’ড়িয়ে গেছেন। বিনিময়ে খোয়াচ্ছেন বা’বা-মা’র কাছ থেকে আনা অর্থ।ধীরে ধীরে এটা অনেকটা ম’হা’মা’রি আ’কারে দেখা দিচ্ছে। দেশের নামী এক ওয়েবসাইটে সাথী নামে এক তরুণী ০১৭৩০… এবং ০১৫৫৩৭৫… নম্বর দিয়ে ফোন অ’নৈতিক করার আ’হবান জা’নানো হয়েছে। তিনি ওয়েবসাইটে’র মাধ্যমে ব’লেছেন,
ফোনে অনৈ’তিক কাজ ক’রতে লাগবে এক ঘন্টায় তিনশ’ টাকা। আবার কারো কারো রেট এর চাইতে কম কিংবা বেশি। তবে স’বার ক্ষেত্রেই অগ্রিম বিকাশ না করলে এ সেবা মি’লবে না।
মাইশা নামে এক তরুণী নম্বর দিয়ে ব’লেছে, ফোন সে’ক্স ক’রতে তার স’’ঙ্গে স’বচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাব’ে। এখনও এ’কা আ’ছি। ফোন করেই দেখু’ন না।
সাজিয়া নামে ছা’ত্রী প’রিচয়দানকারী এক তরুনী মোবাইল নম্বর উ’ল্লেখ করে ব’লেছে, আমি প্রফেশনাল নই। আমা’র স’’ঙ্গে স’ময় কা’টাতে বেশ মজা পাবেন। এটা আমি বলতেই পা’রি। নুসরা’ত সুমী নম্বর দিয়ে ব’লেছে, আমাকে ক’ল করেই দেখ না। কি মজা দেব তোমা’দের। ওদিকে আরেকটি ওয়েবসাইটে চার তরুণীর ফোন নম্বর দেয়া হয়েছে।
সংশ্লি’ষ্টরা বলছেন, ক’ল গার্লের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এর পেছনে তরুণরা তাদের মূল্যবান স’ময় ন’ষ্ট করছেন। এটা এখনই রো’ধ করা উ’চিত।সুত্রে-অনলাই’ন
Sotto TV We Publish technology, various types of tips, career tips, banking information, methods of earning online