সালমান আসলে যেই কালো হরিনকে হত্যা করেছিলো সেটা বিসনোই সমাজ পূজা করে। আর এই লরেন্স কে..? সে পাঞ্জাবের সুখা কাহলো গ্যাংয়ের মেম্বার। সুখা ২০১৫তে খুন হয়। এরপর গোল্ডি ব্রার আর লরেন্স এই গ্যাং চালায়। তাদের গ্যাংয়ে ৭০০+ শুটার আছে। এরা ফেইসবুকে সরাসরি পোষ্ট লিখে হুমকি দেয় আর খুনের পর তারাই খুন করেছে বলেও স্বিকার করে।
লরেন্স তিহার জেলে বন্ধী এখন। সেখান থেকে গ্যাং চালায় আর গোল্ডি ব্রার কানাডায় বসে লরেন্সের হুকুম ভারতের গ্যাংস্টারদের দিয়ে পালন করে।
গত ২৯ মে ২০২২, তারা পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মোছেওয়ালাকে হত্যা করে ফিল্মি স্টাইলে। তারপর ফেইসবুকে পোষ্ট দিয়ে হত্যার দায়ভার নেয়।
এর ৩দিন পরেই এক চিঠিতে সালমান’কে হত্যার কথা আগে থেকেই জানিয়ে দেয়। ২০১৮’তে লরেন্স ক্যামেরার সামনেই বলে যে সালমানকে মেরে ফেলবে। পাঞ্জাবের এক বিজেপি নেতা’কেও তারা হত্যা করে এভাবে ধমকি দিয়ে। মূল কথা হচ্ছে, এই গ্যাং যাকে হুমকি দেয়, তারা কেউ আজ বেচে নেই। বেশ শক্তিশালি গ্যাং। হয়তো সালমানও আর বেশিদিন টিকবে না।
গতকাল লরেন্সকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তিহার জেলে যায় দিল্লি পুলিশ। সে বলে, সালমানকে সে মারবেই। কেউ থামাতে পারবে না। এ গ্যাং আসলে D-Company (দাউদ ইব্রাহিমের গ্যাং) থেকেও বেশি ব্রুটাল। আর হ্যা, পাঞ্জাব খুব ভয়ানক জায়গা। মাদক আর অস্রের আতুর-ঘর। “উড়তা পাঞ্জাব” ফিল্মে হয়তো কিছুটা আচ পেয়েছেন সবাই। ভারতের গ্যাং কালচার বেশ পুরোনো।
[সুখা কাহলোর জীবন কাহিনী খুব’ই ইন্টেরেস্টিং। তার জীবনের গল্প নিয়ে গত ২৬ জানুয়ারিতে পাঞ্জাবী ফিল্ম “শুটার” রিলিজ হয়। কিন্তু তা রিলিজের পর ব্যান করে দেয় ভারত সরকার] কালেক্টঃ Tanvin
Sotto TV We Publish technology, various types of tips, career tips, banking information, methods of earning online