কবুতরকে কে কি খাওয়ালে তাড়াতাড়ি ডিম পাড়ে?

কবুতর ডিম না দিলে করণীয়- আমরা অনেকেই বিভিন্ন রকম কবুতর সখের বশে পুষে থাকি। কখনো কখনো দেখা যায় এরা সঠিক যত্ন নেবার পরো ডিম দেয় না। এই লেখাটিতে আমি এমন একটি উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করছি যেটা ফলো করলে আপনার কবুতর ২ সপ্তাহের মধ্যে ডিম পাড়বে।
কাজটি সম্পন্ন করতে আপনাকে একটি ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। ঔষধ টি হল ইক্যাপ ক্যাপসুল। এটা মূলত ভিটামিন ই এর ক্যাপসুল।

ঔষধ ব্যবহার নিয়ম- একটি ক্যাপসুল ২৫০ গ্ৰাম খাবারের সাথে মিশিয়ে প্যাকেট করে রাখতে হবে এবং প্রতি জোড়া কবুতরকে অন্যান্য খাবারের সাথে এই ঔষধ মিশ্রিত খাবার এক থেকে দুই দিন ১০ গ্ৰাম করে প্রয়োগ করতে হবে।

ভিটামিন ই এর প্রভাবে কবুতরের শরীর গরম হয় এবং এরা ব্রিডিং মুডে চলে আসে। ঔষধ খাওয়ার পর থেকে এরা ঘন ঘন ব্রিডিং করতে থাকে। ঔষধ টি খাওয়ানোর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে পাখি ডিম পাড়ে।

কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয়: কি খাওয়ালে কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় অথবা তাড়াতাড়ি ডিম দিয়ে থাকে এই সম্পর্কে জানার আগ্রহ যারা কবুতর পালন করা নিয়ে ভাবছে। সাধারণত যখন একটি কবুতরের ডিম দেওয়ার সময় হয় তখন সেই কবুতরটির জন্য কিছু খাবারের প্রয়োজন হয়। যেগুলো খাওয়ালে কবুতর খুব সহজেই স্ট্রং ডিম দিবে।

যে খাবার গুলো দিলে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয় সেই খাবার গুলো হচ্ছে:  ডিমের খোসা, গ্রিট, মাটি, কয়লা, ঘাস 

কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়: পৃথিবীতে প্রায় 120 জাতের কবুতর দেখা যায় তার মধ্যে বাংলাদেশে 20 জাতের কবুতর পাওয়া যায়। এর মধ্যে গিরিবাজ কবুতর সব থেকে বেশি ডিম বাচ্চা করে থাকে। এই গিরিবাজ কবুতরের মধ্যে আবার অনেক জাত আছে এই জাত গুলো মূলত অনেক বেশি স্ট্রং হয়।

এছাড়া তারা অনেক বেশি এনার্জি ফুল হয়ে থাকে। সেজন্য তারা বেশি বেশি ডিম বাচ্চা করতে পারে। মূলত এই জাতের কবুতর তাদের বাচ্চা ছোট থাকা অবস্থায় তারা আবার ডিম দিয়ে থাকে। এরা সাধারণত বেশি উড়তে পারে তাই বিভিন্ন জায়গা থেকে পুষ্টিকর খাদ্য শস্য এনে তাদের বাচ্চাদের কে খাওয়ায়। এতে করে বাচ্চা খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়। এদিকে আবার ডিম থেকে আবার বাচ্চা বের হয়। এভাবেই তারা বেশি বেশি বাচ্চা দিয়ে থাকে।

কবুতরকে রসুন খাওয়ালে কি হয়: রসুন হল পিঁয়াজ জাতীয় একটি ঝাঁঝালো সবজি যা রান্নার মশলা ও ভেষজ ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।গাছ একটি সপুষ্পক একবীজপত্রী লিলি শ্রেণীর বহুবর্ষজীবী গুল্ম। বৈজ্ঞানিক নাম অ্যালিয়াম স্যাটিভাম (Allium sativum)।

উপাদানঃ শক্তি ,কার্বোহাইড্রেট ,চিনি ,খাদ্যতালিকাগত ফাইবার,ফ্যাট ,প্রোটিন, ভিটামিন B1,B2,B3,B5,B6,B9,ভিটামিন সি,ট্রেস ধাতু,ক্যালসিয়াম ,আয়রন,ম্যাগনেসিয়াম ,মংানিজ,ফসফরাস,পটাসিয়াম ,সোডিয়াম,দস্তা

উপকারিতাঃ

১.শ্বাসনালী ও বুকের জীবানুকে ধংস করে ।
২. এন্টিবায়োটিক ঔষধের মতো শরীরের ভেতর এন্টিবডিজকে নষ্ট করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয় না।
৩. শরীরে আক্রমনকারী জীবানুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় ।
৪. ক্রিমির প্রতিরোধে ।
৫. পাচন ক্রিয়াকে সুস্থ – সবল রাখে ।
৬. পাকস্থলি ও অন্ত্রের কাজে টনিকের কাজ করে।
৭. রসুনের রস মিশ্রিত পানি স্প্রে করলে উকুন জাতীয় পরজীবির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ।
৮. হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার করে।
৯. সর্দি-কাশির জন্য উপকারী ।
১০. উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রন ।
১১. ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত রোগের ঝুঁকি কমে যায়
১২. রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে ।
১৩. রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ঠিক রাখে।
১৪. ইনফেকশন ও ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী ।
১৫.এছাড়াও খাদ্যে বিষক্রিয়া প্রতিরোধে তাজা রসুন ব্যবহারের খুবই ভালো, এটি যেমন এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী Staphylococcus aurous, এবং সালমোনেলা ও ই coli, জীবাণুগুলো হিসেবে কিছু ব্যাকটেরিয়া হত্যা করতে পারে।

ব্যবহার এর নিয়মঃ

১. ২/৩ টা মাঝারো সাইজের রসুনের কোয়া ছুলে নিবেন অতঃপর সেগুলো থেঁতলে ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে কবুতরকে খেতে দিবেন।সপ্তাহে ১/২ দিন।

অথবা

২. ২/৩ টা মাঝারো সাইজের রসুনের কোয়া ছুলে নিবেন অতঃপর সেগুলো থেঁতলে ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে রাতে রেখে দিয়ে সকালে সেটা গরম করবেন ৫/১০ মিঃ অতঃপর তা ঠাণ্ডা করে কবুতর কে খেতে দিবেন।সপ্তাহে ১/২ দিন।

অথবা

৩.রসুন ছোটো ছোটো করে কেটে খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন সপ্তাহে ১/২ দিন।

কবুতর কত মাস বয়সে ডিম দেয়: কবুতর সাধারণত ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। জঙ্গলী কবুতর ৫ বছর এবং গৃহপালিত কবুতর ১০-১৫ বছর বাঁচে। ৫-৬ মাস বয়স হলে স্ত্রী কবুতর ডিম দেয় শুরু করে।

ভাল কবুতর চেনার উপায়: মাদি কবুতরের পায়ের আঙ্গুলগুলো সমান এবং মসৃণ হয়ে থাকে। নর কবুতরের শরীর কিছুটা নোংরা থাকবে কিন্তু মাদি কবুতরের শরীর পরিষ্কার থাকবে। নর কবুতর মাদি কবুতর থেকে তুলনামূলক বড় হয়ে থাকে। নর কবুতরের ঠোটকে টান দিলে সে ছুটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু মাদি কবুতরকে টান দিলে তা করে নাহ।

কবুতর ডিম দেয় না কেন: সুষম খাবারের অভাবে কবুতর অনেক সময় ডিম দেয় না। অনেকবার ডিম বাচ্চা দেয়ার ফলে কবুতরের শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হতে পারে। যার কারণে কবুতর ডিম দেয় না বা ডিম পাড়া বন্ধ করে দিতে পারে।

ভিডিওতে দেখুন: কবুতরের ডিম পাড়ার লক্ষণ

কবুতরের খাবার নিয়ে গুরুত্বপুর্ণ কিছু কথা, যা অনেকেই জানেন না

◆.কবুতরের ভালো মন্দ নির্ভর করে কবুতরের খাবারের উপর৷ অনেকেই মনে করেন, কবুতরের জন্য ভালো মানের খাবারের দরকার নাই।কবুতরের রোগ প্রতিরোধ, ডিম দেয়া, বাচ্চা ফোটানো নির্ভর করে খাবারের উপর ৷ শখ করে পালেন আর ব্যবসায়িকভাবে, কবুতরকে অবশ্যই ভালো মানের এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার দিতে হবে৷ শুধু গম আর ধানের উপর নির্ভর করলে চলবে না।

• কবুতর গম, ভুট্টা, সরিষা, অ্যাংটা, চাউল, কাউন, সবুজ মটর, বাজরা, খেশারী, চিনা, তৃষি, ডাবলি, সূর্যমূখীর বীচ, কুসুম ফুলের বীজ, বাদাম, ইত্যাদিসহ সব ধরনের শস্যদানা খায়৷ সব কবুতর উল্লেখিত সবগুলো খাবার নাও খেতে পারে৷ গম, ভুট্টা, সরিষা, অ্যাংটা, চাউল, সবুজ মটর, চিনা, তৃষি, সূর্যমূখীর বীচ, কুসুম ফুলের বীজ সব কবুতরই খায় ৷ শর্করা সমৃদ্ধ খাবার (গম, ভূট্টা, সবুজ মটর, চাউল) বেশি (৭৫%) এবং তেলবীজ (সরিষা, সূর্যমুখী ও কুসুম ফুলের বীজ) কম (২৫%) দিতে হবে ৷

• রেজাতে কোন খাদ্যগুন নাই ৷ এ ছাড়া এতে রোগের জীবানু বহন করে ৷ তাই কবুতরের খাদ্য তালিকায় রেজা রাখবেন না ৷.• কবুতরের খাবার কিনে এনে ভালভাবে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে খাওয়াতে হবে৷ বাজারে যেভাবে সংরক্ষণ করা হয় তাতে এগুলোতে জীবাণু জন্মে ৷ পরিষ্কার না করলে কবুতর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে ৷ এছাড়া শস্যদানা সংরক্ষণের জন্য রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যা কবুতরের জন্য ক্ষতিকর ৷.• কেউ যদি সরাসরি ভাঙ্গা ভুট্টা কবুতরকে খাওয়ান , তাহলে বলব সেই কবুতর পালক তৈলাক্ত বাসে উঠার চেষ্টা করছেন, তিনি এক
ফুট উঠলে ২ ফুট নেমে যাচ্ছেন। ভাঙ্গা ভুট্টাতে অনেক রোগ জীবাণু থাকে, আপনি যদি এটাকে সেদ্ধ করে না খাওয়ান তাহলে আপনার কবুতর সাল্মনেলিসিস, রক্ত আমাশয়ের মত মারাত্মক রোগে ভুগবে । সেদ্ধ না করলেও অবশ্যই রোদে শুকিয়ে খাওয়াতে হবে ৷.• একটা সাধারণ
সাইজের (৪৫০ গ্রাম ওজনের) কবুতর প্রতিবার গড়ে ৩০ গ্রাম খাবার খায় ৷ সাইজ বড় হলে বেশি খায়।

• দিনে কমপক্ষে দুইবার খাবার দিতে হবে ৷ খাবারপাত্র ভরে না দিয়ে যতটুকু খাবে ততটুকুই দেয়া উচিত৷ বেশি দিলে খাবার নষ্ট করবে ৷ যারা কবুতর উড়াতে চান,তারা অবশ্যই বেশি খাবার দেবেন না৷

•কবুতর গড়ে ৪৫ মিলি পানি পান করে ৷ গরমের সময় এর পরিমাণ দ্বিগুণ হয় ৷ পানিও একসাথে বেশি
দেবেন না ৷ পানির সাথে ঔষুধ মেশাতে হয়, যার সাথে খরচের সম্পর্ক আছে ৷

আরও দেখুন ভিডিওতে: কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয় Pigeon quickly lays eggs

• কবুতরের খাবার ও পানির পাত্র পরিষ্কার রাখতে হবে ৷ সকালে পানি দেবার পর দুপুরে ফেলে দিয়ে আবার নতুন পানি দিতে হবে৷ পানির পাত্র পরিষ্কার করার সময় খেয়াল রাখতে হবে, পাত্রের ভিতর যেন মিউক্যাস না থাকে৷ এটা সালমোনেলার কারন ৷

• অনেকে কবুতর মোটা করার জন্য ব্রয়লার গ্রোয়ার খাওয়ান ৷ ব্রয়লার গ্রোয়ার হাসমুরগির জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি ৷ জেনে রাখুন হাস মুরগি যা হজম করতে পারে, কবুতর তা করতে পারে না ৷ ব্রয়লার গ্রোয়ার সাধারণত অনেক দিন পরে থাকে ৷ তাই এতে ফাঙ্গাস হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না ৷শস্যদানা খাওয়ালে কবুতরের পায়খানা নাপাক হয় না কিন্তু ব্রয়লার গ্রোয়ার খাওয়ালে পায়খানা নাপাক হয়ে যায় ৷ আমার মত যারা কবুতরের পায়খানা পাক রাখতে চান তারা এই তথ্যটি বিবেচনায় রাখবেন ৷ ছেড়ে পালা কবুতর কখনও কখনও আমাদের ঘাড়ে এসে বসে, আবার শুকাতে দেয়া কাপড়ের উপরেও বসে ৷ এতে পোশাক নাপাক হয়ে যায়৷ মুসলিমদের বিশেষ করে যারা নামায পড়ি। তাদের অবশ্যই এ ব্যাপারটি মাথায় রাখা উচিত ৷

• কবুতর পোকা মাকড় খেতে চাইলে আমরা বাধা দেই না ৷ পাখিরা সাধারণত পোকা মাকড় খায় ৷ অনেক পাখির তো মূল খাবারই পোকা মাকড় ৷ কবুতরের পিত্ত থলি না থাকায় কবুতর সব কিছু হজম করতে পারে না, তাদের মধ্যে পোকা মাকড়অন্তর্ভুক্ত ৷ তাই পোকা মাকড় অন্যান্য পাখিই খাক, কবুতর না ৷

• অনেকেই মনে করেন, কবুতরকে গ্রিট দিতে হয় না ৷ এটা ভুল ৷ অনেকে গ্রিট না দিয়ে ডিমের খোসা, ইটের গুড়া, ঝিনুক গুড়া দিয়ে থাকেন ৷ গ্রিটে এ তিনটি উপাদান থাকে, তবে শুধু এ তিনটি উপাদানই যথেষ্ঠ না ৷সপ্তাহে অন্তত দুই দিন গ্রিট দিতে হবে৷ অনেকে আবার মনে করেন, গ্রিট কবুতরের ডিমের খোসা শক্ত করে, ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে৷ গ্রিট ক্যালসিয়ামের অভাব কিছুটা পূরণ করে বটে৷ গ্রিট মূলত খাবার হজমে সাহায্য করে, খনিজ লবনের অভাব পূরণ করে ৷ গ্রিট কিনতে অথবা নিজে তৈরি করতে পারেন ৷ গ্রিট তৈরির রেসিপি
পরবর্তীতে জানানো হবে ইনশা আল্লাহ ৷

• মাঝে মাঝে কালজিরা, মেথি, মৌরি, জাউন (৪০% + ৩০% + ১৫% + ১৫%) মিশিয়ে সরবরাহ করতে পারেন ৷ সব জাতের কবুতর এই মিশ্রণের সবগুলো খায় না ৷ তাই গুড়ো করে পানিতে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন অথবা হাতে ধরে ৷.• মধু, রসুন, লেবুর রস, কাঁচা হলুদ, অ্যালোভেরা, কাঁচা শাক-সবজি, এগুলো কবুতরকে সজিব রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও নিম পাতা, মটর শুটি, অঙ্কুরিত ছোলা বুট কবুতরের জন্য উপকারী ৷ কবুতরকে সপ্তাহে ১ দিন এক বেলা উপবাসে রাখা উচিত। এতে কবুতরের কর্পে সঞ্চিত খাদ্য হজম হয়৷ ফলে বিভিন্ন রোগ থেকে বেঁচে থাকে।

আমার কবুতর শুধু ঝিমাচ্ছে আর পায়খানা পানির মতো পাতলা , খুব পানি খায়।তো এর পতিকার কি?

আপনি কবুতরটিকে চালের স্যালাইন দিন।এছাড়া Cosmic plus এক গ্রাম ২মিলি পানির সাথে মিশিয়ে দিনে ৩ বার করে ৩দিন খাওয়ান,দেখবেন কবুতরের ঝিমুনি,বমি এবং পানির মত পাতলা পায়খানা বন্ধ করে গিয়েছে।এছাড়া আপনি এক চিমটি RENA K এক লিটার জলের সাথে মিশিয়ে কবুতরকে খাওয়াতে পারেন।বেশি সমস্যা হলে পশু চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন।

About admin

Check Also

কোন উপায়ে সরকার নাইজেরিয়ায় কৃষি উৎপাদন উন্নত করতে পারে

কৃষি উৎপাদন কি?: কৃষিকাজ হল গাছপালা এবং গবাদি পশু চাষের পদ্ধতি। উপবিষ্ট মানব সভ্যতার উত্থানের …