সময়ের সাথে যুগ পরিবর্তন হয়েছে। তবে সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পাল্টিয়েছে। আদিম যুগ থেকে বিচার করা হয়, তাহলে মানুষের আকার-আকৃতি সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়েছে। এখন মানুষ অনেক আধুনিক। তেমনি আদিম যুগ থেকে বা মধ্য যুগের অনেক পশুপাখি আধুনিক যুগে দেখা যায় না, সময়ের সাথে সাথে তারা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
শোনা যায়, একটা সময়ে ডাইনোসরকে দেখা যেত। এখন যদিও টিভির পর্দায় অ্যানিমেশন আকারে দেখানো হয়। তবে বাস্তবে একটা সময় তাকে দেখা যেত। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। শুধু ডাইনোসর কেন, অনেক পশুপাখি আজ বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। আজ এমনই এক বিলুপ্ত প্রাণীর কথা বলবো, সেটি হলো ডোডো পাখি। তাকে এখন দেখা যায় না। অনেক বছর আগে ডোডো পাখি বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
আজ থেকে ৪০০ বছর আগে ডোডো পাখি দেখা যেত। তবে বিজ্ঞানীরা বহু বছর ধরে এটাই দাবি করছেন, এই পাখিকে তাঁরা পুনর্জীবিত করার চেষ্টা করছেন। এর জন্য পাখির ডিএনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তারা সেভাবে সফলতা পায়নি। তবে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বেথ শাপিরো জানিয়েছেন,
ডোডো পাখির জিন সিকোয়েন্স ম্যাপিং করার প্রচেষ্টা চলছে। তবে তাঁর দাবি হলো, সেই প্রচেষ্টা সফল হয়েছে। তিনি ডেনমার্ক থেকে পাখি ডিএনএ পেয়েছেন। তবে এটাও সত্য, ডিএনএ থেকে প্রকৃত প্রাণী তৈরি করা সহজসাধ্য নয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই পাখিটি মরিশাস দ্বীপে বাস করত। তারা বেশিরভাগ সময় উঠতে পারতোনা। পাখিটির উচ্চতা ছিল ৩ ফুট। আজ ১৭ শতক হয়ে গিয়েছে, সেই পাখি এখন দেখা মেলে না। একটা সময়ে পাখিটিকে প্রচুর পরিমাণে শিকার করা হতো। কুকুর বিড়াল পাখিটিকে দেখলেই খেয়ে নিত। উল্লেখ্য বিষয়ে জানিয়ে রাখি, বিজ্ঞানীদের দাবি ডোডো পাখির ডিএনে দিয়ে পুনর্জীবিত করা সম্ভব।
Sotto TV We Publish technology, various types of tips, career tips, banking information, methods of earning online