যৌ’বনে সব কামাই তাদের (বাবা-মা) কে দিয়েছিলাম। ১৭ বছড় বয়সে সৌদি গিয়াছিলাম, মোচ উঠে নাই কালি দিয়ে মোচ বানিয়ে তারপর পাসপোর্টের ছবি তুলি , পাশের ঘরে পাচদিন না খেয়ে শুয়ে বসে কা’টিয়েছিলাম।
ছোট ভাই মা একসাথে ভাত খায়,
আমি পাচ দিনের অনাহারি ছিলাম, মা একবার জিজ্ঞেস করে নাই কিছু খাইছস নাকি, আত্বীয় স্বজন যখন ব্যাপার টা জানলো এবং মাকে জা’নালো, মা তখন উত্তর দিলো, না খেয়ে আছে তা আমাকে বলেনি কেন।
আমাকে বলে নাই কেনো না খেয়ে আছি,,
সেই মা আজ আর নেই তার জন্য এখন ও দোয়া করি সব সময় ই, রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা। এধ’রনের দৃষ্টান্ত কম নয়। প্রবাসে দিনরাত ক’ঠোর পরিশ্রম করে দেশে বাবার একাউন্টে পা’ঠানো টাকা অন্য সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে ভালো বাজার-সদাই করে অনেকেরই ভালোই কাটে।
প্রবাসী ছেলে দীর্ঘদিন পর যাকিছু নিয়ে দেশে ফি’রে আসে সেটাও ভাগাভাগি নিয়ে অনেকেরই মন কষাকষি হয়। আর যখন দেখে দেশে পা’ঠানো অর্থ অবশিষ্ট আর কিছুই নেই, তখনই হয় বিপত্তি। ফি’রে যাওয়ার টিকেট-ও অন্যের কাছে টাকা ধার করে কিনতে হয়। এটাই বাস্তব। নিজে’র সা’বধানতা নিজে’র কাছে। এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লি’ষ্ট সূত্রসহ প্র’কাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অ’ভিযোগ থাকলে সংশ্লি’ষ্ট নিউজ সাইটের ক’র্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরো’ধ রইলো।