কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের ১০টি উপায়

কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের ১০টি উপায় আপনি যদি ভাবছেন যে ‘ক্যান্সার সচেতনতা কর্মক্ষেত্রে, স্কুলে বা আপনার কমিউনিটিতে প্রচার করার জন্য খুবই ভালো একটি বিষয়, তাহলে আপনার জন্য আমাদের আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য রয়েছে গবেষণা অনুসারে, প্রতি ১০জন ভারতীয়দের মধ্যে একজন তাদের জীবনে কোনও না কোনও সময় ক্যান্সার ধরা পড়বে। অতএব, ক্যান্সার আমাদের সকলকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করবে।

জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমানো যায়। সচেতনা গড়ে তোলার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিছু ধরনের ক্যান্সার (যেমন সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার) অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব, ভারতের বাজারে সেই ভ্যাকসিন পাওয়া যায়। জীবন বাঁচাতে পারে এমন অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে বেশিগভাগ মানুষই জানেন না।

কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের ১০টি উপায়

এখানে কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা গড়ে তোলার ১০টি সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

০১. একটি ফিটনেস চ্যালেঞ্জ সেট করুনঃ ওবেসিটি এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা আমাদের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। এই বিষয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে, কর্মক্ষেত্রে একটি ফিটনেস চ্যালেঞ্জ হোস্ট করুন। যেমন ধরুন লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার বা ৫ কিলোমিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ। আপনার সহকর্মীদের সাধারণ শারীরিক সুস্থতার উপর নির্ভর করে বিষয়টি নির্বাচন করুন।

ফিটনেস চ্যালেঞ্জের জন্য এখানে আরও কিছু ধারণা রয়েছে:

এক মিনিটের প্ল্যাঙ্ক চ্যালেঞ্জ: আপনার সহকর্মীদের একটি ভিডিও শেয়ার করার জন্য আমন্ত্রণ জানান যে তারা পুরো এক মিনিটের জন্য প্ল্যাঙ্ক অবস্থায় রয়েছেন। অ্যাপ-ভিত্তিক চ্যালেঞ্জঃ একটি নাচ বা ওয়ার্কআউট রুটিন জড়িতে একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে কোনও ফিটনেস অ্যাপ ব্যবহার করুন।

একটি রুটিন সেট করুন: সপ্তাহে দুবার সকলে একসঙ্গে ওয়ার্কআউট করার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ সেটআপ করুন। এটি শুধুমাত্র ফিটনেস তৈরিতে সাহায্য করবে না, টিমের সকলের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে।

স্টেপ ট্র্যাকারঃ অংশগ্রহণকারীরা প্রতিদিন কতটা হাঁটছেন তা হিসেব রাখতে কোনও অ্যাপ বা একটি ডিভাইস ব্যবহার করতে পারেন। অংশগ্রহণকারীদের আরও অনুপ্রাণিত করতে প্রতিযোগিতার আয়োজন করুন।
দৈনন্দিন জীবনে কীভাবে আরও বেশি শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা যায় সে সম্পর্কে আপনি more physically active এখানে আরও ধারণা পেতে পারেন।

লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করুন

০২. একটি ইভেন্ট বেছে নিনঃ বছরে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের জন্য উৎসর্গীকৃত মাস এবং তারিখ রয়েছে। আপনি স্থানীয় বা বৈশ্বিক স্তরে সমর্থন করার জন্য এই ইভেন্টগুলির মধ্যে একটি নির্বাচন করতে পারেন। প্রতিটি ধরনের ক্যান্সারকে চিহ্নিত করার জন্য নির্দিষ্ট রঙের ফিতে থাকে। আপনি সচেতনতা তৈরির জন্য সেই রঙের ফিতে করতে পারেন, সেই নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার সম্পর্কে পেস্টার তৈরি করতে পারেন।

বছরের গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্সার সম্পর্কিত দিনের তালিকা

জানুয়ারি: সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার সচেতনতা মাস

ফেব্রুয়ারি: ফেব্রুয়ারি 4: ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে (পরিকল্পিত ইভেন্টগুলি দেখতে https://www.worldcancerday.org/ এই লিঙ্কে যান) ফেব্রুয়ারি 15: আন্তর্জাতিক শৈশব ক্যান্সার সচেতনতা দিবস গলব্লাডার ও পিত্ত নালী ক্যান্সার সচেতনতা মাস

মার্চ: কিডনি ক্যান্সার এবং একাধিক মায়োলোমা সচেতনতা মাস মার্চ 4: আন্তর্জাতিক এইচপিভি সচেতনতা দিবস

এপ্রিল: মাসটি অণ্ডকোষ, খাদ্যনালী এবং মাথা ও ঘাড়ের ক্যান্সারের জন্য উৎসর্গীকৃত।

মে: এই মাসটি মেলোনোমা, ত্বক, মস্তিষ্ক এবং মূত্রাশয় ক্যান্সারের জন্য উৎসর্গীকৃত।

জুন: ক্যান্সার সারভাইভার মাস

জুলাই: সারকোমা এবং হাড়ের ক্যান্সার সচেতনতা মাস

অগাস্ট: অগাস্ট 1: বিশ্ব ফুসফুস ক্যান্সার দিবস

সেপ্টেম্বর: শৈশব, জরায়ু, লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা, ডিম্বাশয়, প্রস্টেট এবং থাইরয়েড ক্যান্সার সচেতনতা

অক্টোবর: স্তন ক্যান্সার এবং লিভার ক্যান্সারের জন্য উৎসর্গীকৃত মাস অক্টোবর হল স্তন ক্যান্সার সচেতনার মাস

ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের ১০টি উপায়

নভেম্বর: অগ্ন্যাশয়, ফুসফুস, পাকস্থলী, কার্সিনয়েড ক্যান্সার, বোন ম্যারো সচেতনতা এবং কেয়ারগিভারদের সম্মান জানানোর মাস নভেম্বর 21: বিশ্ব অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার দিবস

ডিসেম্বর: উল্লেখযোগ্য কোনও ক্যান্সারের দিন নেই।

০৩. আর্থিক সাহায্যঃ আপনি যদি স্থানীয় কোনও ক্যান্সার হাসপাতাল, প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেন্টার অথবা কোনও ক্যান্সার রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে আর্থিক সাহায্য করতে চান তাহলে ফান্ড রেইজি়ং শুরু করতে পারেন। আপনি যদি কোনও কিছু স্টল দিতে পারেন, যেমন ধরুন হ্যান্ডমেড তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করার পরিকল্পনা করতে পারেন। এবং সেই আয় কোনও হাসপাতাল বা চ্যারিটিতে দিতে পারন।

ফান্ড রেইজ করতে নিজের হাতে জিনিস বানান

একইভাবে পুরোনো বইয়ের মতো অন্যান্য জিনিস বিক্রি করার জন্য অনলাইনে নিলামে দিতে পারন। অথবা ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা করতে কোনও পেজ শুরু করতে পারেন।

০৪ .ফটো চ্যালেঞ্জের আয়োজন করুনঃ আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় ফটো চ্যালেঞ্জের বিষয়টি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনিও ক্যান্সার সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। তারই কিছু উদাহরণ এখানে দেওয়া হল আপনি যে ধরণের ক্যান্সার সমর্থন করছেন সেই ক্যান্সারের জন্য নির্বাচিত রঙের ড্রেস পরে ছবি পোস্ট করুন এবং তাতে অন্যদের ট্যাগ করুন।

আপনার তৈরি করা স্বাস্থ্যকর খাবারের ছবি পোস্ট করে স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাসকে উৎসাহিত করুন। সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার প্রোফাইল পিকচারের জন্য একটি ফ্রেম তৈরি করুন যা ক্যান্সার সম্পর্কিত কারণের জন্য আপনার সমর্থন দেখায়।

কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের

০৫. ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ের জন্য কুপন দিনঃ স্তন ক্যান্সার এবং সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারের মতো কিছু ক্যান্সারের স্ক্রিনিং পরীক্ষা রয়েছে যা রোগটিকে প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্তকরণে সাহায্য করে। প্রাথমিক সনাক্তকরণ চিকিৎসার ফলাফল এবং বেঁচে থাকার হারকে ব্যাপকভাবে উন্নত করে। আপনার কোম্পানি স্থানীয় হাসপাতাল বা ক্লিনিকে স্ক্রিনিং পরীক্ষা স্পনসর করতে পারে। অথবা স্ক্রিনিং স্পনসর করতে চায় এমন কোম্পানি বা ফার্মেসিগুলির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

০৬. একজন ক্যান্সার সারভাইভারকে আমন্ত্রণ জানানঃ আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্যান্সার রোগী এবং সারভাইভারদের ক্যান্সারের কারণে আজও সামাজিক কলঙ্কের মুখোমুখি হতে হয়। অনেক সংস্কৃতিতে ক্যান্সারকে নিষিদ্ধ বলে মনে করা হয় এবং ক্যান্সার রোগীরা কুসংস্কারের সম্মুখীন হন।

একজন অনকোলজিস্ট সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন

মানুষের মধ্যে এই ধরনের চিন্তাভাবনা বদলাতে একজন ক্যান্সার সারভাইভারকে আমন্ত্রণ জানান। তারা তাদের ক্যান্সারের অভিজ্ঞতা সকলের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন এবং কীভাবে তারা চিকিৎসা এবং সময়ের সাথে বিভিন্ন সমস্যা কাটিয়ে উঠেছেন সেই বিষয়গুলিও তুলে ধরতে পারবেন।

তাদের জীবনের গল্প নিঃসন্দেহে আপনার সহকর্মীদের অনুপ্রাণিত করবে এবং নিজেদের সমস্যা সম্পর্কে ইতিবাচক এবং আশাবাদী হতে অনুপ্রাণিত করবে।

০৭.একজন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা অনকোলজিস্টকে আমন্ত্রণ জানানঃ একজন অনকোলজিস্ট হলেন ক্যান্সারের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ। কীভাবে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো যায় এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন সম্পর্কে ব্যবহারিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। তারা আপনাকে বিভিন্ন ক্যান্সারের সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ এবং এইগুলির জন্য কীভাবে স্ক্রিনিং করতে হয় সে বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারবেন।

অনকোলজিস্টের বক্তৃতার পর প্রয়োজনে একটি প্রশ্ন উত্তর পর্ব রাখুন যেখানে আপনার সহকর্মীদের যদি কোনও প্রশ্ন থাকে তার উত্তর পেতে পারবেন।

০৮. আঁকিবুকি ও হাতের কাজঃ আপনি আপনার সহকর্মী এবং তাদের পরিবারকে ক্যান্সার রোগীদের জন্য ছবি কার্ড তৈরি করতে উৎসাহিত করতে পারেন। এগুলি তখন স্থানীয় ক্যান্সার হাসপাতালে পাঠাতে পারেন বা ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে যারা বেঁচে ফিরেছেন তাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।

ছোট্ট নুড়ি পাথরের উপরও কারুকার্য করতে পারেন

রোগী এবং রোগীর পরিবারকে উৎসাহিত করার জন্য ইতিবাচক বার্তা দিতে আঁকাআঁকি করতে পারেন। বাগানের ছোট্ট নুড়ি পাথরের উপরও কারুকার্য করতে পারেন যা একই পদ্ধতিতে ক্যান্সার আক্রান্তের কাছে পৌঁছে দেওয়া যেতে পারে।

০৯. হাসপাতাল ব্যাগ বিতরণ করুনঃ ক্যান্সারের চিকিৎসা অনেকটাই ব্যায়বহুল। তাই যাদের আর্থিক অবস্থা ততটা ভালো নয়, বেশিরভাগ ক্যান্সার রোগীরা সরকারী বা ট্রাস্ট ফান্ড হাসপাতালে ক্যান্সারের চিকিৎসা গ্রহণ করেন। আপনি তাদের কেমোথেরাপি বা অস্ত্রোপচারের সময় হাসপাতালের ব্যাগ দিতে পারেন। ব্যাগের মধ্যে এক জোড়া মোজা, একটি কম্বল, বমিবমি ভাবের জন্য কিছু পুদিনা, জলের বোতল বা প্যাকেটজাত ফলের রস, বিস্কুটের ইত্যাদি দিতে পারেন।

১০. ভলেন্টিয়ারঃ ক্যান্সার রোগীদের সঙ্গে কাজ করে এমন অনেক স্বেচ্ছাসেবকদের সংস্থা দেখতে পাবেন। আপনার সহকর্মীরা আগ্রহী হলে কোনও ইভেন্টের জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের দলে যোগ দিতে পারেন। উদাহরণ স্বরূপ, ICV হল হায়দ্রাবাদে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যা ক্যান্সারের চিকিৎসাধীন শিশুদের জন্য ক্রাফ্ট এবং গানের ক্লাস নেয়। এই ধরণের ক্লাস শিশুদের উৎসাহিত করতে সাহায্য করে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সমৃদ্ধ করে।

কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা প্রচারের ১০টি উপায় ভিডিও দেখুন...

অন্যান্য চিন্তাভাবনা ধূমপান মুক্ত করার অভিযান শুরু করুনঃ ধূমপান ক্যান্সারের অন্যতম প্রতিরোধযোগ্য কারণ। এটি শুধুমাত্র ফুসফুসের ক্যান্সার নয়, মুখগহ্বর, জরায়ুমুখ, স্তন, কোলন এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ধূমপান মুক্ত করার অভিযান শুরু করুন। আপনার সহকর্মীদের ধূপপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে সাহায্য করুন। আপনি সেরা ফলাফলের জন্য একজন আসক্তি মুক্ত করার পরামর্শদাতার (de-addiction counsellor) সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাসের প্রচার করুন

অসম্পূর্ণ ডায়েট বা অপুষ্টিকর খাদ্যভ্যাস ক্যান্সার সহ বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। আপনার কর্মক্ষেত্রে যদি কোনও ক্যাফেটেরিয়া থাকে তবে সেখানে স্বাস্থ্যকর খাবারই খান। খাদ্যাভ্যাস এবং ক্যান্সারের মধ্যে যোগসূত্র সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে প্রয়োজনে সেখানে পোস্টার, তথ্যপূর্ণ বা মজার কার্যকলাপের সাহায্য নিতে পারেন।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পানীয় এবং খাবার সরবরাহ করা যেমন গ্রিন টি এবং তাজা স্যালাড, আপনার সহকর্মীদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে পারে। উপরের ধারণাগুলি ছাড়াও আপনি স্থানীয় এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলি খুঁজে বার করতে পারেন যারা ক্যান্সারের যত্নে কাজ করে এং তাদের কার্ষক্রমে অংশগ্রহণ করে।

কর্মক্ষেত্রে ক্যান্সার সচেতনতা

আপনার অংশগ্রহণ তাদের মনোবল বাড়াবে। আপনার সহকর্মী এবং তাদের পরিবারের মধ্যে যদি কেউ ক্যান্সার আক্রান্ত হন বা ক্যান্সার সারভাইভার থেকে থাকেন তাহলে আপনি তাদের উৎসাহ যোগাতে পারেন। তাতে খানিকটা হলেও তাদের মনের জোর বাড়বে। ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের সঙ্গে লড়াই করতে মনের জোরটাই আসল।

About admin

Check Also

ক্যান্সার চিকিৎসা চলাকালীন চুল পড়ার সমস্যা: আপনিও কী এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন

ক্যান্সার চিকিৎসা চলাকালীন চুল পড়ার সমস্যা: আপনিও কী এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন

ক্যান্সার চিকিৎসা সম্পর্কে প্রায় সবাই জানেন যে চিকিৎসার পর চুল ঝরতে শুরু করে। এটা গোপন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *