পুলিশের বেতন স্কেল ও পুলিশের পদসমূহ

পুলিশের বেতন স্কেল ২০২৩ | পুলিশের বেতন কত ২০২৩ | পুলিশের si,ওসির,কনস্টবলের,নায়েকের বেতন কত: আজকে আমরা তোমাদের পুলিশের বেতন স্কেল ২০২৩ পুলিশের বেতন কত ২০২৩ এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত একজন্য পুলিশ কনস্টেবল ১৭তম গ্রেডে বেতন পেয়ে থাকে। বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য ভাতা বিধি মোতাবেক পেয়ে থাকেন। একজন পুলিশের বেতন কত?

একজন পুলিশ কনস্টেবলের মাসিক বেতনঃ

পুলিশ কনস্টবলের বেতন কত

মূল বেতন ৯০০০ (স্কেল ৯০০০-২১৮০০)

বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ৫০% হারে ৪৫০০ টাকা

ধোলাই ও চুলকাটা ভাতা মাসিক-৮৫ টাকা

ট্রাভেলিং এলাউন্স মাসিক সর্বোচ্চ ২০০ টাকা।

চিকিৎসা ভাতা-১৫০০ টাকা মাসিক

উৎসব ভাতা, ভ্রমণ ভাতা বিধি মোতাবেক।

আনুমানিক সর্বমোট মাসিক ১৫,২৮৫ টাকা।

প্রতিবছর মূল বেতনের সাথে ৫% যোগ হবে । রেশন সুবিধা তো আছেই ।

পুলিশের বেতন স্কেল ২০২৩

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদা ও বেতন স্কেল –

আইজিপি – ৮২০০০ (সিনিয়র সচিব)পদমর্যাদা

অতিঃ আইজিপি – ৭৮০০০ গ্রেড ১ পদমর্যাদার ৪ জন।

ডিআইজি – ৬৬০০০

অতিঃ ডিআইজি – ৫৬৫০০

এসপি – ৪৩০০০

অতিরিক্ত এসপি – ৩৫০০০

সিনিয়র এএসপি – ২৯০০০

এএসপি – ২৩১০০

পরিদর্শক – ২২০০০

সাব ইন্সপেক্টর/ সার্জেন্ট/ টিএসআই – ১৬০০০

এএসআই/ এটিএসআই – ১১০০০

নায়েক – ১০২০০

কনস্টেবল – ৯০০০

বিঃ দ্রঃ এই মুল বেতন স্কেল (বেসিক) আসল বেতন না। আসল বেতনে এই বেসিকের সাথে ৪০-৬০% বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও আরো অন্যান্য ভাতা সংযুক্ত হয়। এছাড়াও এই বেসিক প্রতি বছর ৫% হারে বৃদ্ধি পাবে।

পুলিশের si এর বেতন কত?
উত্তরঃ- পুলিশের si এর বেতন ১১০০০ টাকা।

পুলিশের ওসির বেতন কত?
উত্তরঃ- একজন পুলিশের ওসির বেতন ২২০০০ টাকা।

পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত?
উত্তরঃ- একজন পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন ১৬০০০ টাকা।

পুলিশের নায়েকের বেতন কত?

উত্তরঃ- একজন পুলিশ নায়েকের বেতন ১০২০০ টাকা।

একজন পুলিশের কাজ কি? বেতন কত? ও পদবিন্যাস

একজন পুলিশের কাজ

সারা দেশে ৬৩৩টি থানার মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে কাজ করে বাংলাদেশ পুলিশ৷ পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পুলিশের ইউনিটগুলো হলো: রেঞ্জ পুলিশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা (এসবি), ব্যাটেলিয়ন পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন ও মেট্রোপলিটন পুলিশ৷ বিভাগীয় শহরগুলোতে কাজ করে মেট্রোপলিটন পুলিশ৷ এর বাইরে পুলিশ ট্রেনিং ইন্সটিটিউট ও পুলিশ হাসপাতাল আছে৷ বহুল আলোচিত র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন বা র‌্যাব-ও পুলিশের আন্তর্গত৷ এ রকম আরেকটি হলো আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ন বা এপিবিএন৷

পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবামোবাইল অ্যাপএটি পুলিশের চালু করা ‘বিডি পুলিশ হেল্পলাইন’ অ্যাপের একটি স্ক্রিনশট৷ গতবছর অ্যাপটি চালু করা হয়৷ সেখানে নাম প্রকাশ না করেও অভিযোগ বা মতামত জানানো যায়৷ এছাড়া সেখানে সব থানার সঙ্গে যোগাযোগের নম্বরও আছে৷ ১৭ নভেম্বর অ্যাপটিতে ঢুকে দেখা যায়, নাগরিকরা সাধারণ তথ্য জানতে চাওয়া থেকে শুরু করে নিজ নিজ এলাকার সমস্যার কথা জানিয়েছেন৷ সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যরা সেগুলোর উত্তরও দিয়েছেন৷

  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাহ্যালো সিটি অ্যাপ
  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাপুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো
  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাঅনলাইনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাপ্রবাসী সহায়তা সেল
  • পুলিশের জানা-অজানা কয়েকটি সেবাসচেতনতা কার্যক্রম

হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি বিশেষ বিভাগ কাজ শুরু করে৷ ‘কাউন্টার টেররিজম ইউনিট’ নামের এই বিভাগটি এখন সারাদেশে সম্প্রসারিত হচ্ছে৷ রয়েছে ‘সোয়াত’ নামের ‘র‌্যাপিড রেসপন্স টিম’-ও৷ জঙ্গিবিরোধী অভিযানে তারাই মূল অভিযান পরিচালনা করে থাকে৷

এছাড়া সক্ষমতা বাড়াতে যুক্ত হয়েছে ‘কমান্ডো ইউনিট’৷ এরই মধ্যে এই ইউনিটের জন্য ৪০ জন সদস্যকে দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে৷ আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশেই শুরু হচ্ছে নিয়মিত কমান্ডো ট্রেনিং৷ পুলিশের আইজি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রথমে মেট্রোপলিটন ও রেঞ্জ এবং পরে জেলা পুলিশেও পৃথক কমান্ডো ইউনিট গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে৷ যে ৪০ জন চৌকস পুলিশ সদস্যকে কমান্ডো ট্রেনিং দেয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে একজন নারী সহকারী পুলিশ সুপারসহ পাঁচজন নারী সদস্য রয়েছেন৷

পুলিশ সদস্যদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়৷ এর জন্য পুলিশের আলাদা ট্রেনিং ইন্সটিটিউট আছে৷ এফবিআইসহ বিশ্বের উন্নত দেশে পুলিশ সদস্যরা প্রশিক্ষণ পান৷ আবার ঐ সব দেশ থেকে প্রশিক্ষক এসেও প্রশিক্ষণ দেন বাংলাদেশে৷ বাংলাদেশ পুলিশ আন্তর্জাতিক পুলিশি সংস্থা ইন্টারপোল-এর সদস্য৷ তাই পুলিশ সদর দপ্তরে আছে ইন্টারপোল ডেস্ক৷ এই ডেস্কের মাধ্যমে তথ্য বিনিময় ছাড়াও নানা ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে৷ এর বাইরে বাংলাদেশ পুলিশে এখন ফরেনসিক, সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, পোস্ট ব্লাস্ট ইনভেস্টিগেশন, ক্রাইম সিন ইনভেস্টিগেশন, নিউ টেকনিক অফ ইনভেস্টিগেশন, কল ডায়ালিং রেকর্ড (সিডিআর), বেসিক ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ও কম্পিউটারের ওপর প্রশিক্ষণ দেয়া হয়৷ এ সব প্রশিক্ষণ হয় ‘নিড অ্যাসেসমেন্ট’ করে৷

বাংলাদেশে এখন পুলিশের মোট জনবল এক লাখ ৯৫ হাজার ৫২০ জন৷ জাতিসংঘের মান অনুযায়ী শান্তির সময় নাগরিক এবং পুলিশের আদর্শ অনুপাত হলো ৪০০:১৷ কিন্তু বাংলাদেশে এই অনুপাত বর্তমানে ৮২২:১৷ আর বাংলাদেশ পুলিশের মোট জনবলের শতকরা ৭ ভাগ এখন নারী৷

১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যান্য বাহিনীর পাশাপাশি বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা ধারাবাহিকভাবে অংশ নিচ্ছেন৷ মিশনে নারী পুলিশ যুক্ত হয় ২০১০ সাল থেকে৷ শান্তি মিশনে এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার পুলিশ সদস্য অংশ নিয়েছেন৷ বর্তমানে জাতিসংঘের নয়টি মিশনে এক হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্য কাজ করছেন৷ মিশনে তিন শতাধিক নারী পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন৷

১৯৯২ সালে পুলিশের অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালা অনুযায়ী, এসআই থেকে তদূর্ধ্ব পুলিশ কর্মকর্তারা ৯ এবং ৭ পয়েন্ট ৬২ বোরের পিস্তল ব্যবহার করছেন৷ অন্যদিকে বর্তমানে পুলিশ কনস্টেবল পদমর্যাদার সদস্যরা শটগান কিংবা চাইনিজ রাইফেল ব্যবহার করছেন৷ কিন্তু নতুন এক প্রস্তাবে এসআই থেকে তদূর্ধ্ব পুলিশ কর্মকর্তাদের ৯.৪, ০ পয়েন্ট ৪৫, ০ পয়েন্ট ৪০ বোরের পিস্তল ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়েছে৷ থ্রি নট থ্রি (৩০৩) রাইফেল দিয়ে পুলিশের যাত্রা শুরু হলেও, পুলিশ এখন আর এই আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে না৷ প্রচলিত যানবাহনের বাইরে অপরাধ ও সহিংসতা বন্ধে এখন ‘আর্মার্ড পারসোনেল ক্যারিয়ার’ বা এপিসি ব্যবহার করছে পুলিশ৷

তবে পুলিশের বিশেষ ইউনিটে যাঁরা কাজ করেন, সেই সদস্যদের হাতে ভারি অস্ত্রের পাশাপাশি ‘কর্নার শটগান’ নামে একটি অত্যাধুনিক অস্ত্র দেয়ার ব্যাপারেও চিন্তা-ভাবনা চলছে৷ এ অস্ত্রের বিশেষত্ব হলো, শত্রুকে না দেখেও যে কোনো অবস্থান থেকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যকে টার্গেট করা যায়৷ শটগানের আকৃতির এ অস্ত্রে ‘মনিটর’ লাগানো থাকায় দূর থেকে শত্রুপক্ষকে চিহ্নিত করা সহজ হবে বলে মনে করছে পুলিশ সদরদপ্তর৷ এছাড়া পর্যায়ক্রমে সারা দেশে পুলিশ সদস্যদের হাত থেকে লাঠি তুলে নেয়ার ব্যাপারেও চিন্তাভাবনা চলছে৷

পুলিশের পদসমূহ

জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ

  • পুলিশের মহাপরিদর্শক/ইনস্পেকটর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি)
  • পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক/এডিশনাল ইনস্পেকটর জেনারেল অব পুলিশ (এডিশনাল আইজিপি)
  • ডেপুটি ইনস্পেকটর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)
  • এডিশনাল ডেপুটি ইনস্পেকটর জেনারেল অব পুলিশ (এডিশনাল ডিআইজি)
  • সুপারিনটেন্ডেন্ট অব পুলিশ (এসপি)/এ্যাসিস্টেন্ট ইন্সপেকটর জেনারেল অব পুলিশ (এআইজি, সদর দপ্তরের ক্ষেত্রে)/স্পেশাল সুপারিনটেন্ডেন্ট (এসএস,
  • এসবি এবং সিআইডিতে), সুপারিনটেন্ডেন্ট অব রেলওয়ে পুলিশ (এসআরপি, রেলওয়ে পুলিশের ক্ষেত্রে)
  • এডিশনাল সুপারিনটেন্ডেন্ট অব পুলিশ (এডিশনাল এসপি)
  • সিনিয়র এ্যাসিস্টেন্ট সুপারিনটেন্ডেন্ট অব পুলিশ (সিনিয়র এএসপি)
  • এ্যাসিস্টেন্ট সুপারিনটেন্ডেন্ট অব পুলিশ (এএসপি)

পুলিশের কর্মকর্তাদের ব্যাজসমূহ

মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তাগণের পদবীসমূহ

  • পুলিশ কমিশনার
  • এডিশনাল কমিশনার অব পুলিশ
  • জয়েন্ট কমিশনার অব পুলিশ
  • ডেপুটি কমিশনার অব পুলিশ (ডিসি)
  • এডিশনাল ডেপুটি কমিশনার অব পুলিশ (এডিসি)
  • সিনিয়র এ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অব পুলিশ (সিনিয়র এসি)
  • এ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অব পুলিশ (এসি)

শিল্প পুলিশ এবং RAB কর্মকর্তাদের পদবীসমূহ

  • ডিরেক্টর জেনারেল
  • এডিশনাল ডিরেক্বটর জেনারেল
  • ডিরেক্টর
  • ডেপুটি ডিরেক্টর (ডিডি)
  • সিনিয়র এ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টর (সিনিয়র এডি)
  • এ্যাসিস্টেন্ট ডরেক্টর (এডি)

অধীনস্ত কর্মকর্তাগণ

নিরস্ত্র শাখা

  1. ইনস্পেকটর অব পুলিশ
  2. সাব-ইন্সপেকটর (এস আই)/টাউন সাব ইন্সপেকটর (টিএসআই)
  3. এ্যাসিস্টেন্ট সাব-ইন্সপেকটর (এএসআই)/আন আর্মড হেড কনস্টেবল (এইচসি)
  4. কনস্টেবল

সশস্ত্র শাখা

  1. আর্মড ইন্সপেকটর
  2. আর্মড সাব-ইন্সপেকটর (আর্মড এসআই)/সুবেদার
  3. হেড কন্সটেবল(এইচ সি)/হাবিলদার
  4. নায়েক
  5. কনস্টেবল

শিল্প পুলিশ

  1. ডেপুটি এ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টর (ডিএডি)
  2. সার্কেল কমান্ডার (সাব ইন্সপেক্টর)
  3. এ্যাসিস্টেন্ট সাব ইন্সপেকটর (এএসআই)/হেড কনস্টেবল
  4. নায়েক
  5. কনস্টেবল

RAB

  1. ডেপুটি এ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টর (ডিএডি)
  2. সার্জেন্ট/সাব ইন্সপেক্টর (এসআই)
  3. এ্যাসিস্টেন্ট সাব ইন্সপেকটর (এএসআই)
  4. নায়েক
  5. কনস্টেবল

ট্রাফিক বিভাগ

  1. ট্রাফিক ইন্সপেকটর (টিআই)
  2. সার্জেন্ট/টাউন সাব-ইন্সপেকটর (টিএসআই)
  3. এ্যাসিস্টেন্ট সাব ইন্সপেকটর (এএসআই)/আন আর্মড হেড কনস্টেবল (এইচসি)
  4. ট্রাফিক কনস্টেবল

অধীনস্ত কর্মকর্তাদের ব্যাজসমূহ

পুলিশের বেতনঃ

পুলিশের বেতন ও র‍্যাঙ্ক:

পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন পদ কনস্টেবল। বেতন ৮২৫০ টাকা (গ্রেড-২০)।

নিয়োগের সর্বোচ্চ পদ এএসপি (বিসিএস এর মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়)। বেতন ২২০০০ টাকা (গ্রেড-৯)।

আর পুলিশের প্রধানের পদ, ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি)। প্রমোশন পেয়ে যোগ্যতা থাকলে ঐ পদ পর্যন্ত যাওয়া যায়। বেতন ৭৮০০০ টাকা (গ্রেড-১)

পুলিশের ডিউটির কোন নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই। বলা হয়ে থাকে একজন পুলিশ ২৪/৭ সার্ভিস প্রদানে প্রস্তুত। দিনের যে কোন সময় যে কোন প্রয়োজনে একজন পুলিশ অফিসার দারিত্ব পালনে বাধ্য।

পুলিশের ভাতা

নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত একজন্য পুলিশ কনস্টেবল ১৭তম গ্রেডে বেতন পেয়ে থাকে। বাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য ভাতা বিধি মোতাবেক পেয়ে থাকেন। একজন পুলিশের বেতন কত?

  1. মূল বেতন ৯০০০ (স্কেল ৯০০০-২১৮০০)
  2. বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ৫০% হারে ৪৫০০ টাকা
  3. ধোলাই ও চুলকাটা ভাতা মাসিক-৮৫ টাকা
  4. ট্রাভেলিং এলাউন্স মাসিক সর্বোচ্চ ২০০ টাকা।
  5. চিকিৎসা ভাতা-১৫০০ টাকা মাসিক
  6. উৎসব ভাতা, ভ্রমণ ভাতা বিধি মোতাবেক।
  7. আনুমানিক সর্বমোট মাসিক ১৫,২৮৫ টাকা।

প্রতিবছর মূল বেতনের সাথে ৫% যোগ হবে । রেশন সুবিধা তো আছেই ।

আরও পড়ুন:
বিজিবি বেতন স্কেল। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাহিনীর বেতন কাঠামো কত?

আরও পড়ুন: পুলিশ কনস্টবলের বেতন কত, পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত, পুলিশের পদ অনুযায়ী বেতন স্কেল, পুলিশের এসপির বেতন কত, গ্রাম পুলিশের বেতন স্কেল 2022, পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত, পুলিশের বেতন স্কেল ২০২০, পুলিশের এসপির বেতন কত, এসআই এর বেতন কত, পুলিশের বেতন স্কেল ২০১৫, পুলিশের বেতন স্কেল ২০২২, পুলিশের ওসির বেতন কত, পুলিশের পদ অনুযায়ী বেতন স্কেল

About admin

Check Also

বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর পর্ব – ৩

আমরা অনেকে জানিনা কে বাংলাদেশের প্রথম কিন্তু বিষয়টি জেনে রাখা খুব দরকার। এই বিষয়ে নিচে …