সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী

যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য নিচের তথ্যগুলো ভালো করে পড়ুন। সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী – যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য
বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল –
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
দিনাজপুরে এটি –
বরেন্দ্র নামে পরিচিত
চিরহরিৎ বনকে বলা হয় –
চির সবুজ বন
চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ –
১৪ হাজার বর্গ কি.মি
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল –
ভারতে
বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য –
৯৮৩৩ কিমি
আইনবিভাগের কাজ –
আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
আইন বিভাগের একটি অংশ –
আইনসভা
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন –
পাহাড় কাটা
ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে –
১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় –
সুনামি
যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য
কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে –
পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় –
১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে –
২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে –
টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন –
ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
তিনি বলয় দেখিয়েছেন –
৩ টি
বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন –
প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
এই বলয় সমূহকে বলা হয় –
সিসমিক রিস্ক জোন
বাংলাদেশে বর্ষাকাল –
জুন হতে অক্টোবর মাস
প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় –
জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা –
উষ্ণ থাকে
বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা –
২৭ ডিগ্রী সে.
বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে –
জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ –
৩,৮৬৫ কি.মি
অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে –
১৯৫৮ সালে
স্রোতজ বনভূমি-
দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে –
সুন্দরবনে
বাংলাদেশ বিষয়াবলী – যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য
মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি –
লালচে ও ধূসর
বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ –
পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি –
দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি-
দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় –
পাকিস্তান আমলে
অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের –
৭৫% আনা নেয়া হয়
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় –
১৯৭২ সালে
বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে –
উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় –
উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
বরেন্দ্রভূমি –
নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
বরেন্দ্রভূমির আয়তন –
৯৩২০ বর্গ কি.মি
প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা –
৬ থেকে ১২ মিটার
বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি –
ধূসর ও লাল বর্ণের
মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন –
৪,১০৩ বর্গ কি.মি
সমভূমি থেকে এর উচ্চতা –
৬থেকে ৩০ মিটার
বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ –
৪,১৯২ বর্গ কি.মি
বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ –
৩ টি(আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ)
এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা –
কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় –
দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
প্রচুর বাঁশ ও বেত জন্মে –
সিলেটে
রাবার চাষ হয় –
পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য –
ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় –
ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী – যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য
ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ –
শাল
মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি –
ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের –
৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় –
৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় –
পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –
পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় –
মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত –
২০০ সে.মি কম হয়
বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত –
সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি –
৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)।
ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান –
ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়